Friday, March 23, 2012

বিদ্যুৎগাছ ইউক্যালিপটাস!

undefined
অস্ট্রেলিয়ার বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, ইউক্যালিপটাস গাছ পরিবেশে বিদ্যুৎ ছড়িয়ে দেয়। গাছের মূল থেকে তেজস্ক্রিয় রেডন শুষে নিয়ে পাতার মাধ্যমে তা বাতাসে ছড়িয়ে পড়ে। ইউক্যালিপটাসের বনে সাধারণ বনাঞ্চলের তুলনায় ৩৭ শতাংশের বেশি চার্জ হওয়া আয়নের সন্ধান পেয়েছেন তাঁরা।
কুইন্সল্যান্ড ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির গবেষকেরা ইউক্যালিপটাস বনে পজিটিভ ও নেগেটিভ দুই ধরনের আয়নের অস্তিত্ব পেয়েছেন। একক কোনো ইউক্যালিপটাস গাছ বা তৃণভূমির তুলনায় ইউক্যালিপটাস বনের পরিবেশে দ্বিগুণ বিদ্যুৎ পেয়েছেন তাঁরা। গবেষকদের মতে, যে গাছের মূল যত বেশি মাটির গভীরে যায় সে গাছের ক্ষেত্রে চার্জ হওয়া কণা বা আয়ন নিঃসরণের মাত্রা তত বেশি।
গবেষকেরা দীর্ঘদিন ধরেই ধারণা করছিলেন প্রকৃতিতে গাছ ও বিদ্যুতের মধ্যে সম্পর্ক রয়েছে। কিন্তু এ ক্ষেত্রে তাঁদের ধারণা প্রমাণ করার মতো হাতে জোরালো কোনো প্রমাণ ছিল না। তবে, এবারে বিদ্যুৎগাছ হিসেবে ইউক্যালিপটাসের সন্ধান পাওয়ায় তাদের ধারণার পক্ষে যথেষ্ট প্রমাণ পেয়েছেন। গবেষকেরা অবশ্য বলেছেন, গাছ থেকে যে আয়ন নির্গত হয় তা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর নয়।
গবেষণার ফল প্রকাশিত হয়েছে ‘এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি’ সাময়িকীতে।
এ বিষয়ের গবেষক রোহান জয়ারত্নে জানিয়েছেন, ইউক্যালিপটাস গাছ পাম্পের মতো কাজ করে। মূল থেকে রেডিয়াম শোষণ করে তা বায়ুতে ছেড়ে দেয় গাছ। পাতা থেকে বাষ্পাকারে তা প্রকৃতিতে পৌঁছায়। এ আয়ন স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর না হলেও এর কাজের রহস্যের কোনো কূল-কিনার করতে পারেননি গবেষকেরা।



Thursday, March 22, 2012

Live cricket - ASIA Cup 2012

ASIA Cup 2012

Bangladesh Vs. Pakistan

Wednesday, March 21, 2012

Daily earn 14 dollar (minimum)

Earn daily through online minimum 14 dollar. Just follow simple steps to earn. No need to invest for earning, just needed small amount to time. You may earn daily $14. click here to earn.
Later on I will post a big article to earn through online. To earn from online you just need some time but its true to earn.

 If you got $14 just passing some times so why are you not earning??? Click below link for making money.............................

Tuesday, March 13, 2012

ফেসবুকের বিরুদ্ধে ইয়াহু'র মামলা


ই-মেইল সার্ভিস ইয়াহু ও সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট ফেসবুকের মধ্যে পেটেন্ট নিয়ে এবারে প্রকাশ্যে শুরু হয়েছে দ্বন্দ্ব। লাইসেন্স ছাড়াই ইয়াহুর পেটেন্ট করা ১০টি প্রযুক্তি ফেসবুকে ব্যবহূত হচ্ছে, এ অভিযোগে ফেসবুকের বিরুদ্ধে মামলা করেছে ইয়াহু।
বিজ্ঞাপন পদ্ধতি, প্রাইভেসির নিয়ন্ত্রণসহ বেশ কয়েকটি ইয়াহুর পেটেন্ট ভঙ্গ করার কারণে আগেই মামলা করার হুমকি দিয়েছিল ইয়াহু। পরে ইয়াহু ও ফেসবুকের মধ্যে সমঝোতার আলোচনাও ভেস্তে যায়। বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক খবরে জানিয়েছে, ১২ মার্চ সোমবার ক্যালিফোর্নিয়ার ফেডারেল কোর্টে মামলা করেছে ইয়াহু।
প্রযুক্তি ক্ষেত্রে পেটেন্ট নিয়ে অ্যাপল, মাইক্রোসফট, মটোরোলা মোবিলিটি প্রতিষ্ঠানগুলো একে অপরের সঙ্গে মামলায় জড়িয়ে পড়লেও সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইটের ক্ষেত্রে ইয়াহু-ফেসবুকের মামলাটিই প্রথম।
ফেসবুক সম্প্রতি পাবলিক কোম্পানি হিসেবে শেয়ারবাজারে আসার ঘোষণা দিয়েছে। এতে প্রতিষ্ঠানটির মূল্য ১০০ বিলিয়ন ছাড়িয়ে যাবে। পাবলিক কোম্পানি হিসেবে আইপিও ঘোষণা দেওয়ার পরই ইয়াহুর পক্ষ থেকে মামলা করা হয়েছে।
এ মামলা ফেসবুকের আইপিওর ওপর প্রভাব ফেলতে পারে বলে মনে করছেন প্রযুক্তি বিশ্লেষকেরা। অবশ্য ফেসবুকের পক্ষ থেকে মামলার বিষয়ে এখনো কোনো মন্তব্য করা হয়নি।
ইয়াহুর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, মামলায় জেতার বা সমঝোতায় পৌঁছানোর আশা করছে তারা। ইয়াহুর দাবি, ফেসবুক তাদের ইনটেলেকচুয়াল প্রোপার্টি চুরি করেছে। কারণ, সামাজিক যোগাযোগের ধারণা তারাই প্রথম এনেছিল। ইয়াহু জানিয়েছে, ফেসবুক কর্তৃপক্ষ ইয়াহুর পেটেন্ট করা যে প্রযুক্তিগুলো ব্যবহার করেছে তার মধ্যে রয়েছে বিজ্ঞাপন পদ্ধতি, প্রাইভেসি কন্ট্রোল, নিউজ ফিড মেসেজ সার্ভিসসহ ১০টি প্রযুক্তি।
উল্লেখ্য, ইয়াহু তাদের প্রযুক্তি ব্যবহার করায় ফেসবুকের কাছে লাইসেন্স ফি চেয়েছিল। ২৭ ফেব্রুয়ারি এ দুটি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে এ বিষয়ে একটি আলোচনাও হয়েছিল। কিন্তু তা ফলপ্রসূ না হওয়ায় ফেসবুকের বিরুদ্ধে মামলার হুমকি দিয়েছিল ইয়াহু। এর মধ্যে কোনো সমঝোতা না হওয়ায় আদালতের মাধ্যমে সমঝোতা চেয়েছে ইয়াহু।

Tuesday, March 6, 2012

মাকড়সার জাল দিয়ে বেহালার তার


জাপানের একজন গবেষক মাকড়সার জাল দিয়ে বেহালার তার বানিয়েছেন। এটি বেহালায় ব্যবহূত প্রচলিত স্টিলের তারের চেয়ে নরম এবং গভীর সুর তুলতে সক্ষম। এ-সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হচ্ছে ফিজিক্যাল রিভিউ লেটারস সাময়িকীর আগামী সংস্করণে।
মাকড়সার জাল থেকে বেহালার তার বানানো এ গবেষক হলেন জাপানের নারা মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ড. শিগেওশি ওসাকি। তিনি অনেক বছর ধরেই মাকড়সার জালের যান্ত্রিক বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে আগ্রহী। এ আগ্রহ থেকেই মাকড়সার জাল নিয়ে তাঁর গবেষণা শুরু। আর এ জাল কতটুকু শক্ত তারও পরিমাপ করেছেন তিনি। তাঁর গবেষণার এ ফল ২০০৭ সালে পলিমার জার্নাল নামের এক সাময়িকীতে প্রকাশিত হয়।
ড. ওসাকি নিয়ন্ত্রিত মাকড়সা থেকে বিপুল পরিমাণ জাল তৈরির নির্ভুল পদ্ধতি বের করেছেন। তিনি এখন এই জাল ব্যতিক্রম বস্তু তৈরিতে ব্যবহারের দিকে মনোযোগ দিয়েছেন।
একটি লেখায় তিনি উল্লেখ করেছেন, মাকড়সার জাল থেকে বেহালার মতো বাঁকানো তারের একটি যন্ত্রের উপাদান তৈরির ঘটনাটি আরও বৈজ্ঞানিক গবেষণার বিষয় হবে।
ড. ওসাকা নেফিলা ম্যাকুলাটা প্রজাতির ৩০০টি স্ত্রী-জাতীয় মাকড়সা থেকে বেহালার তার তৈরির জাল সংগ্রহ করেছেন। প্রথমে তিন হাজার থেকে পাঁচ হাজারটি জাল পাকিয়ে তিনি একটি বান্ডিল তৈরি করেন। পরে এ রকম তিনটি বান্ডিল পাকিয়ে বেহালার তার বানান। বিবিসি।