
অস্ট্রেলিয়ার বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, ইউক্যালিপটাস গাছ পরিবেশে বিদ্যুৎ ছড়িয়ে দেয়। গাছের মূল থেকে তেজস্ক্রিয় রেডন শুষে নিয়ে পাতার মাধ্যমে তা বাতাসে ছড়িয়ে পড়ে। ইউক্যালিপটাসের বনে সাধারণ বনাঞ্চলের তুলনায় ৩৭ শতাংশের বেশি চার্জ হওয়া আয়নের সন্ধান পেয়েছেন তাঁরা।
কুইন্সল্যান্ড ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির গবেষকেরা ইউক্যালিপটাস বনে পজিটিভ ও নেগেটিভ দুই ধরনের আয়নের অস্তিত্ব পেয়েছেন। একক কোনো ইউক্যালিপটাস গাছ বা তৃণভূমির তুলনায় ইউক্যালিপটাস বনের পরিবেশে দ্বিগুণ বিদ্যুৎ পেয়েছেন তাঁরা। গবেষকদের মতে, যে গাছের মূল যত বেশি মাটির গভীরে যায় সে গাছের ক্ষেত্রে চার্জ হওয়া কণা বা আয়ন নিঃসরণের মাত্রা তত বেশি।
গবেষকেরা দীর্ঘদিন ধরেই ধারণা করছিলেন প্রকৃতিতে গাছ ও বিদ্যুতের মধ্যে সম্পর্ক রয়েছে। কিন্তু এ ক্ষেত্রে তাঁদের ধারণা প্রমাণ করার মতো হাতে জোরালো কোনো প্রমাণ ছিল না। তবে, এবারে বিদ্যুৎগাছ হিসেবে ইউক্যালিপটাসের সন্ধান পাওয়ায় তাদের ধারণার পক্ষে যথেষ্ট প্রমাণ পেয়েছেন। গবেষকেরা অবশ্য বলেছেন, গাছ থেকে যে আয়ন নির্গত হয় তা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর নয়।
গবেষণার ফল প্রকাশিত হয়েছে ‘এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি’ সাময়িকীতে।
এ বিষয়ের গবেষক রোহান জয়ারত্নে জানিয়েছেন, ইউক্যালিপটাস গাছ পাম্পের মতো কাজ করে। মূল থেকে রেডিয়াম শোষণ করে তা বায়ুতে ছেড়ে দেয় গাছ। পাতা থেকে বাষ্পাকারে তা প্রকৃতিতে পৌঁছায়। এ আয়ন স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর না হলেও এর কাজের রহস্যের কোনো কূল-কিনার করতে পারেননি গবেষকেরা।
কুইন্সল্যান্ড ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির গবেষকেরা ইউক্যালিপটাস বনে পজিটিভ ও নেগেটিভ দুই ধরনের আয়নের অস্তিত্ব পেয়েছেন। একক কোনো ইউক্যালিপটাস গাছ বা তৃণভূমির তুলনায় ইউক্যালিপটাস বনের পরিবেশে দ্বিগুণ বিদ্যুৎ পেয়েছেন তাঁরা। গবেষকদের মতে, যে গাছের মূল যত বেশি মাটির গভীরে যায় সে গাছের ক্ষেত্রে চার্জ হওয়া কণা বা আয়ন নিঃসরণের মাত্রা তত বেশি।
গবেষকেরা দীর্ঘদিন ধরেই ধারণা করছিলেন প্রকৃতিতে গাছ ও বিদ্যুতের মধ্যে সম্পর্ক রয়েছে। কিন্তু এ ক্ষেত্রে তাঁদের ধারণা প্রমাণ করার মতো হাতে জোরালো কোনো প্রমাণ ছিল না। তবে, এবারে বিদ্যুৎগাছ হিসেবে ইউক্যালিপটাসের সন্ধান পাওয়ায় তাদের ধারণার পক্ষে যথেষ্ট প্রমাণ পেয়েছেন। গবেষকেরা অবশ্য বলেছেন, গাছ থেকে যে আয়ন নির্গত হয় তা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর নয়।
গবেষণার ফল প্রকাশিত হয়েছে ‘এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি’ সাময়িকীতে।
এ বিষয়ের গবেষক রোহান জয়ারত্নে জানিয়েছেন, ইউক্যালিপটাস গাছ পাম্পের মতো কাজ করে। মূল থেকে রেডিয়াম শোষণ করে তা বায়ুতে ছেড়ে দেয় গাছ। পাতা থেকে বাষ্পাকারে তা প্রকৃতিতে পৌঁছায়। এ আয়ন স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর না হলেও এর কাজের রহস্যের কোনো কূল-কিনার করতে পারেননি গবেষকেরা।
No comments:
Post a Comment