Sunday, March 25, 2012

শীর্ষ ১২ জন উদ্যক্তা - ডঃ ইউনূস ১২তম

উদ্ভাবনী ও সৃজনশীল ধারণার প্রবর্তন করে ব্যবসা-উদ্যোগের গতানুগতিক ধরন পাল্টে দিয়ে দুনিয়াজোড়া খ্যাতি অর্জন করেছেন—এ রকম ১২ জন সেরা উদ্যোক্তার একটি তালিকা তৈরি করেছে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক টাইমের প্রভাবশালী ম্যাগাজিন ফরচুন। তালিকার ১২তম স্থানে আছেন বাংলাদেশের নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ ও গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা ড. মুহাম্মদ ইউনূস
স্টিভ জবস

১. স্টিভ জবস
তথ্যপ্রযুক্তি জগতের অন্যতম দিকপাল অ্যাপলের প্রতিষ্ঠাতা প্রয়াত স্টিভ জবস এই তালিকার প্রথম স্থানে আছেন। তিনি ছিলেন একাধারে স্বপ্নদর্শী, অনুপ্রেরণা সৃষ্টিকারী, মেধাবী ও তেজস্বী এক উদ্যোক্তা। ব্যবসায়ে তাঁর অন্যতম পরামর্শ ছিল গ্রুপ বা গোষ্ঠী ও গবেষণাকে প্রাধান্য না দেওয়া। অ্যাপলের বার্ষিক পণ্য বিক্রির পরিমাণ ১০ হাজার ৮২০ কোটি ডলার এবং মোট সম্পদমূল্য ৫৪ হাজার ৬০০ কোটি ডলার। অ্যাপলে বর্তমানে ৬৩ হাজার জনবল কর্মরত রয়েছেন। স্টিভ জবস মাত্র ৫৬ বছর বয়সে গত বছর মারা যান।
বিল গেটস

২. বিল গেটস
মাইক্রোসফটের প্রতিষ্ঠাতা উইলিয়াম বিল গেটস তালিকাটির দ্বিতীয় স্থানে আছেন। ৫৬ বছর বয়সী বিল গেটস হলেন দুনিয়ার সেই সব অল্পসংখ্যক অসাধারণ উদ্যোক্তাদের একজন, যাঁরা নিজেদের জীবদ্দশাতেই দুবার বিশ্বকে বদলে দেওয়ার সুযোগ পেয়েছেন। তাঁর কোম্পানির বার্ষিক বিক্রির পরিমাণ ছয় হাজার ৯৯০ কোটি ডলার এবং মোট সম্পদমূল্য ২৭ হাজার ৩৫০ কোটি ডলার। মাইক্রোসফটে বর্তমানে ৯০ হাজার লোক কর্মরত রয়েছেন। বিল গেটসের ব্যবসায়িক পরামর্শ হলো, প্রতিটি স্মার্ট লোককে খুঁজে বের করুন এবং ছোট ছোট কর্মদল গঠন করুন। তিনি বিশ্বব্যাপী পারসোন্যাল কম্পিউটার (পিসি) ব্যবহারে বিপ্লব বয়ে আনেন। আর বর্তমান বিশ্বে বিরাজমান জনস্বাস্থ্য ও জনশিক্ষায় যে চ্যালেঞ্জ রয়েছে, তা মোকাবিলায় তিনি বিল অ্যান্ড মেলিন্দা গেটস ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে ব্যাপক হারে দাতব্য কার্যক্রম পরিচালনা করছেন।
ফ্রেডরিক স্মিথ
৩. ফ্রেডরিক স্মিথ
বিশ্বের অন্যতম লজিস্টিকস সেবাদানকারী কোম্পানি ফেডারেল এক্সপ্রেসের (ফেডেক্স) প্রতিষ্ঠাতা ফ্রেডরিক স্মিথ আছেন তৃতীয় স্থানে। তাঁর প্রতিষ্ঠানের বার্ষিক বিক্রির পরিমাণ তিন হাজার ৯৩০ কোটি মার্কিন ডলার ও মোট সম্পদমূল্য তিন হাজার কোটি ডলার। ফেডেক্সে দুনিয়াজুড়ে বর্তমানে দুই লাখ ৫৫ হাজার ৫৭৩ জন কর্মী কাজ করছেন। ৬৭ বছরের ফ্রেড স্মিথের ব্যবসায়িক উপদেশ হলো, ‘প্রথম ধাপের ব্যবস্থাপকদের ওপরই নির্ভর করা।’
জেফ বেজোস
৪. জেফ বেজোস
বিশ্বের অন্যতম স্বাপ্নিক উদ্যোক্তা জেফ বেজোস তালিকায় চতুর্থ। ১৯৯২ সালে উদ্ভাবনী কিছু একটা করার স্বপ্ন দেখতে শুরু করেন এবং ১৯৯৪ সালে গড়ে তোলেন বহুজাতিক ইলেকট্রনিক কমার্স কোম্পানি আমাজন ডটকম। আমাজনের বার্ষিক বিক্রির পরিমাণ চার হাজার ৮১০ কোটি ডলার ও মোট সম্পদমূল্য আট হাজার ৪০০ কোটি ডলার। ৪৮ বছর বয়সী বেজোসের প্রতিষ্ঠানে বর্তমানে ৫৬ হাজার ২০০ কর্মী কাজ করছেন।

ল্যারি পেইজ ও সের্গেই ব্রিন
৫. ল্যারি পেইজ ও সের্গেই ব্রিন
অনলাইন সার্চ ইঞ্জিন গুগলের দুই প্রতিষ্ঠাতা ল্যারি পেইজ ও সের্গেই ব্রিন যুগ্মভাবে রয়েছেন ফরচুনের তালিকার পঞ্চম স্থানে। গুগলের বার্ষিক বিক্রির পরিমাণ তিন হাজার ৭৯০ কোটি ডলার ও মোট সম্পদমূল্য ২০ হাজার ৩২০ কোটি ডলার। এই কোম্পানিতে বর্তমানে কর্মরত রয়েছেন ৩২ হাজার ৫০০ লোক। তাঁদের ব্যবসায়িক পরামর্শ হলো ‘উদ্ভাবনের জন্য কোনো অনাবশ্যক ব্যয় করা যাবে না।’ বর্তমানে বিশ্বজুড়ে প্রতিদিন গুগলের মাধ্যমে আড়াই শ কোটি সার্চ করা হয়।

৬. হাওয়ার্ড শুলজ
বিখ্যাত কফি স্টারবাকসের হাওয়ার্ড শুলজ পেয়েছেন ষষ্ঠ স্থান। তাঁর প্রতিষ্ঠানের বার্ষিক বিক্রির পরিমাণ এক হাজার ১৭০ কোটি ডলার ও মোট সম্পদের বাজারমূল্য চার হাজার কোটি ডলার। এই কোম্পানিতে বর্তমানে এক লাখ ৪৯ হাজার লোক কর্মরত। ৫৮ বছর বয়সী হাওয়ার্ড শুলৎজের ব্যবসায়িক পরামর্শ হলো, সব সময়ই পুরোনো উপায়েই চ্যালেঞ্জ করুন।

৭. মার্ক জুকারবার্গ
সামাজিক যোগাযোগের অন্যতম জনপ্রিয় ও প্রভাবশালী ওয়েবসাইট ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জুকার বার্গ পেয়েছেন ফরচুনের তালিকার সপ্তম স্থান। আগামী মে মাসে পালন করবেন ২৮তম জন্মদিন। তাঁর কোম্পানি ফেসবুকের বয়স হচ্ছে মাত্র আট বছর। ফেসবুকের বার্ষিক বাজারমূল্য্য ৩৭১ কোটি ডলার ও সম্পদের মোট বাজারমূল্য সাত হাজার ৫০০ কোটি থেকে ১০ হাজার কোটি ডলার হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

৮. জন ম্যাকেই
তালিকার অষ্টম স্থান পেয়েছেন হোল ফুডসের প্রতিষ্ঠাতা জন ম্যাকেই, যিনি ১৯৭৮ সালে তাঁর তৎকালীন বান্ধবী রিনি লসনকে নিয়ে প্রথম ব্যবসা শুরু করেন। তাঁর প্রতিষ্ঠানের বার্ষিক বিক্রির পরিমাণ এক হাজার ১০ কোটি ডলার এবং সম্পদের বাজারমূল্য এক হাজার ৫৫০ কোটি ডলার। প্রতিষ্ঠানে বর্তমানে ৫৬ হাজার ২০০ জনবল কর্মরত রয়েছেন। জন ম্যাকির পরামর্শ হলো ‘উদ্দেশ্য মানুষকে অনুপ্রাণিত করে।’

৯. হার্ব কেলেহার
সাউথওয়েস্ট এয়ারলাইনসের হার্ব কেলেহার রয়েছেন নবম স্থানে। ১৯৭১ সালে প্রতিষ্ঠিত তাঁর কোম্পানির বার্ষিক বিক্রির পরিমাণ এক হাজার ৫৬০ কোটি ডলার ও সম্পদের বাজারমূল্য ছয় হাজার ৪০০ কোটি ডলার। হার্ব কেলেহের প্রতিষ্ঠানে বর্তমান কর্মীসংখ্যা ৪৫ হাজার ৩৯২ জন। তাঁর ব্যবসায়িক পরামর্শ হলো, ‘আপনার ভোক্তা বা গ্রাহকদের ১ নম্বর করে তুলুন।’

১০. নারায়ণ মূর্তি
ইনফোসিসের নারায়ণ মূর্তি পেয়েছেন দশম স্থান। ভারতীয় এ নাগরিকের প্রতিষ্ঠানের বার্ষিক বিক্রির পরিমাণ ৬০০ কোটি ডলার ও সম্পদের মোট বাজারমূল্য তিন হাজার ২০০ কোটি ডলার। তাঁর কোম্পানিতে বর্তমান এক লাখ ৪৫ হাজার লোক কর্মরত আছেন। তিনি প্রমাণ করেছেন, ভারতীয়রাও সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্টে পশ্চিমা বিশ্বের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করতে সক্ষম।

১১. স্যাম ওয়ালটন
ওয়াল-মার্ট স্টোরসের স্যাম ওয়ালটন আছেন একাদশ স্থানে। যাঁর প্রতিষ্ঠানের বার্ষিক বিক্রির পরিমাণ ৪৪ হাজার ৬৯০ কোটি ডলার ও সম্পদের বাজারমূল্য তিন হাজার ৬৫০ কোটি ডলার। এ কোম্পানির বর্তমান কর্মীসংখ্যা ২০ লাখ। স্যাম ওয়ালটনের পরামর্শ হলো, ‘জনগণ যেটা চায়, তাদের সেটাই দিন।’ প্রথম ওয়াল-মার্ট স্টোর প্রতিষ্ঠার ৩০ বছর পরে ১৯৯২ সালে তিনি মারা যান।

১২. মুহাম্মদ ইউনূস
ফরচুনের তালিকায় ১২তম স্থানে রয়েছেন বাংলাদেশের গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তাঁর পরামর্শ হলো, ‘ক্ষুদ্র প্রচেষ্টাও বড় প্রভাব ফেলতে পারে।’ গত শতকের সত্তরের দশকের গোড়ার দিকে তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্থনীতির তত্ত্ব পড়াতেন। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের বাইরের মানুষের ক্ষুধা ও দারিদ্র্যের পরিস্থিতি তাঁকে নাড়া দেয় এবং এসব স্থানীয় দরিদ্র মানুষের জন্য তিনি কিছু একটা করার তাগিদ অনুভব করেন। সে অনুযায়ী বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশের গ্রাম থেকে ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ কার্যক্রম শুরু করেন।
এভাবে এক গ্রাম থেকে আরেক গ্রামে তিনি এ কার্যক্রম চালিয়ে যান। আর ১৯৮৩ সালে তিনি গড়ে তোলেন ক্ষুদ্রঋণের পথিকৃৎ প্রতিষ্ঠান গ্রামীণ ব্যাংক। ব্যাংকটি এ পর্যন্ত সারা দেশের ৭৩ হাজার গ্রামের ৭০ লাখ দরিদ্র মানুষকে ঋণ দিয়েছে।
সবচেয়ে বড় কথা, ড. মুহাম্মদ ইউনূসের এই ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রমের ধারণা ইতিমধ্যে সারা বিশ্বে শতাধিক দেশে ছড়িয়ে পড়েছে। তিনি ২০০৬ সালে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন।






Friday, March 23, 2012

বিদ্যুৎগাছ ইউক্যালিপটাস!

undefined
অস্ট্রেলিয়ার বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, ইউক্যালিপটাস গাছ পরিবেশে বিদ্যুৎ ছড়িয়ে দেয়। গাছের মূল থেকে তেজস্ক্রিয় রেডন শুষে নিয়ে পাতার মাধ্যমে তা বাতাসে ছড়িয়ে পড়ে। ইউক্যালিপটাসের বনে সাধারণ বনাঞ্চলের তুলনায় ৩৭ শতাংশের বেশি চার্জ হওয়া আয়নের সন্ধান পেয়েছেন তাঁরা।
কুইন্সল্যান্ড ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির গবেষকেরা ইউক্যালিপটাস বনে পজিটিভ ও নেগেটিভ দুই ধরনের আয়নের অস্তিত্ব পেয়েছেন। একক কোনো ইউক্যালিপটাস গাছ বা তৃণভূমির তুলনায় ইউক্যালিপটাস বনের পরিবেশে দ্বিগুণ বিদ্যুৎ পেয়েছেন তাঁরা। গবেষকদের মতে, যে গাছের মূল যত বেশি মাটির গভীরে যায় সে গাছের ক্ষেত্রে চার্জ হওয়া কণা বা আয়ন নিঃসরণের মাত্রা তত বেশি।
গবেষকেরা দীর্ঘদিন ধরেই ধারণা করছিলেন প্রকৃতিতে গাছ ও বিদ্যুতের মধ্যে সম্পর্ক রয়েছে। কিন্তু এ ক্ষেত্রে তাঁদের ধারণা প্রমাণ করার মতো হাতে জোরালো কোনো প্রমাণ ছিল না। তবে, এবারে বিদ্যুৎগাছ হিসেবে ইউক্যালিপটাসের সন্ধান পাওয়ায় তাদের ধারণার পক্ষে যথেষ্ট প্রমাণ পেয়েছেন। গবেষকেরা অবশ্য বলেছেন, গাছ থেকে যে আয়ন নির্গত হয় তা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর নয়।
গবেষণার ফল প্রকাশিত হয়েছে ‘এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি’ সাময়িকীতে।
এ বিষয়ের গবেষক রোহান জয়ারত্নে জানিয়েছেন, ইউক্যালিপটাস গাছ পাম্পের মতো কাজ করে। মূল থেকে রেডিয়াম শোষণ করে তা বায়ুতে ছেড়ে দেয় গাছ। পাতা থেকে বাষ্পাকারে তা প্রকৃতিতে পৌঁছায়। এ আয়ন স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর না হলেও এর কাজের রহস্যের কোনো কূল-কিনার করতে পারেননি গবেষকেরা।



Thursday, March 22, 2012

Live cricket - ASIA Cup 2012

ASIA Cup 2012

Bangladesh Vs. Pakistan

Wednesday, March 21, 2012

Daily earn 14 dollar (minimum)

Earn daily through online minimum 14 dollar. Just follow simple steps to earn. No need to invest for earning, just needed small amount to time. You may earn daily $14. click here to earn.
Later on I will post a big article to earn through online. To earn from online you just need some time but its true to earn.

 If you got $14 just passing some times so why are you not earning??? Click below link for making money.............................

Tuesday, March 13, 2012

ফেসবুকের বিরুদ্ধে ইয়াহু'র মামলা


ই-মেইল সার্ভিস ইয়াহু ও সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট ফেসবুকের মধ্যে পেটেন্ট নিয়ে এবারে প্রকাশ্যে শুরু হয়েছে দ্বন্দ্ব। লাইসেন্স ছাড়াই ইয়াহুর পেটেন্ট করা ১০টি প্রযুক্তি ফেসবুকে ব্যবহূত হচ্ছে, এ অভিযোগে ফেসবুকের বিরুদ্ধে মামলা করেছে ইয়াহু।
বিজ্ঞাপন পদ্ধতি, প্রাইভেসির নিয়ন্ত্রণসহ বেশ কয়েকটি ইয়াহুর পেটেন্ট ভঙ্গ করার কারণে আগেই মামলা করার হুমকি দিয়েছিল ইয়াহু। পরে ইয়াহু ও ফেসবুকের মধ্যে সমঝোতার আলোচনাও ভেস্তে যায়। বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক খবরে জানিয়েছে, ১২ মার্চ সোমবার ক্যালিফোর্নিয়ার ফেডারেল কোর্টে মামলা করেছে ইয়াহু।
প্রযুক্তি ক্ষেত্রে পেটেন্ট নিয়ে অ্যাপল, মাইক্রোসফট, মটোরোলা মোবিলিটি প্রতিষ্ঠানগুলো একে অপরের সঙ্গে মামলায় জড়িয়ে পড়লেও সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইটের ক্ষেত্রে ইয়াহু-ফেসবুকের মামলাটিই প্রথম।
ফেসবুক সম্প্রতি পাবলিক কোম্পানি হিসেবে শেয়ারবাজারে আসার ঘোষণা দিয়েছে। এতে প্রতিষ্ঠানটির মূল্য ১০০ বিলিয়ন ছাড়িয়ে যাবে। পাবলিক কোম্পানি হিসেবে আইপিও ঘোষণা দেওয়ার পরই ইয়াহুর পক্ষ থেকে মামলা করা হয়েছে।
এ মামলা ফেসবুকের আইপিওর ওপর প্রভাব ফেলতে পারে বলে মনে করছেন প্রযুক্তি বিশ্লেষকেরা। অবশ্য ফেসবুকের পক্ষ থেকে মামলার বিষয়ে এখনো কোনো মন্তব্য করা হয়নি।
ইয়াহুর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, মামলায় জেতার বা সমঝোতায় পৌঁছানোর আশা করছে তারা। ইয়াহুর দাবি, ফেসবুক তাদের ইনটেলেকচুয়াল প্রোপার্টি চুরি করেছে। কারণ, সামাজিক যোগাযোগের ধারণা তারাই প্রথম এনেছিল। ইয়াহু জানিয়েছে, ফেসবুক কর্তৃপক্ষ ইয়াহুর পেটেন্ট করা যে প্রযুক্তিগুলো ব্যবহার করেছে তার মধ্যে রয়েছে বিজ্ঞাপন পদ্ধতি, প্রাইভেসি কন্ট্রোল, নিউজ ফিড মেসেজ সার্ভিসসহ ১০টি প্রযুক্তি।
উল্লেখ্য, ইয়াহু তাদের প্রযুক্তি ব্যবহার করায় ফেসবুকের কাছে লাইসেন্স ফি চেয়েছিল। ২৭ ফেব্রুয়ারি এ দুটি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে এ বিষয়ে একটি আলোচনাও হয়েছিল। কিন্তু তা ফলপ্রসূ না হওয়ায় ফেসবুকের বিরুদ্ধে মামলার হুমকি দিয়েছিল ইয়াহু। এর মধ্যে কোনো সমঝোতা না হওয়ায় আদালতের মাধ্যমে সমঝোতা চেয়েছে ইয়াহু।