Showing posts with label amazing. Show all posts
Showing posts with label amazing. Show all posts

Thursday, January 5, 2012

বিচিত্র গোলাপ বাগান


গোলাপ ফুল সবার কাছেই খুব প্রিয়। রকমারি রং আর গন্ধের জন্য গোলাপের খ্যাতি বিশ্বজুড়ে। আকার-আকৃতিতে গোলাপ গাছ সাধারণত খুব বেশি বড় হয় না। কিন্তু পৃথিবীতে এমন এক গোলাপ গাছ রয়েছে, যার বিস্তৃতি ৫ হাজার ৩৮০ বর্গফুট জায়গাজুড়ে। ব্যাপারটি অবিশ্বাস্য মনে হলেও সত্যি। লডি ব্যাঙ্কনামের এমনি একটি গোলাপ গাছের সন্ধান পাওয়া গেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এরিজোনা প্রদেশের টম্বস্টোন নামক জায়গায়। বিরাট দৈত্যের মতো এই গাছটি জন্মেছে একটি গোলাপ গাছের ডাল থেকে। ওই ডালটা ১৮৮৪ সালে স্কটল্যান্ড থেকে আনা হয়েছিল সেখানে। বিচিত্র এই গোলাপ গাছের গুঁড়ির পরিধি কত হয়তো অনেকে কল্পনা করতে পারবে না। এর গুঁড়ির পরিধি ২০ ইঞ্চি আর উচ্চতা ৯ ফুট। গাছের শাখা-প্রশাখা চারদিকে এমনভাবে বিস্তৃত যে, এর ডালপালাগুলো ৬৮টি খুঁটির সাহায্যে মাচার মতো করে রাখা হয়েছে। বলতে পারা যায় যে, সেটা একটা গোলাপের কুঞ্জবন। আর এই গোলাপকুঞ্জের নিচে দশ-কুড়ি জন নয়, একেবারে দেড়শজন বসে চুটিয়ে গল্প-গুজব করতে পারেন। সত্যি কি বিচিত্র এই গোলাপ গাছ!

চিতা এত দ্রুত দৌড়ায় কীভাবে?


 চিতার দৌড়ানোর কৌশল

চিতা বিড়াল গোষ্ঠির প্রাণী। এটি দেখতে অনেকটা লেপার্ড-এর মতো, তবে আকৃতিতে ছোট। চিতা সাধারণত দৈর্ঘ্যে ৪ ফিট এবং উচ্চতায় ৩ ফিটের মতো হয়। এর লম্বা লেজটি দ্রুত দৌড়ানোর সময় গতি নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। যে কোন প্রাণী যেটি তিন লাফে ৬০ কিলোমিটার গতি তুলতে পারে, তার দেহ অবশ্যই এর জন্য বিশেষায়িত। চিতার ওজন হয় সাধারণত ১২৫ পাউন্ড যা বিড়াল গোষ্ঠীর অন্যান্য শিকারী প্রাণী থেকে অনেক কম। এর দেহের আকৃতি এরোডায়নামিক। অর্থাত্ ছোটার সময় এটিকে খুব একটা বাতাসের বাধায় পড়তে হয় না। এরোডায়নামিকআকৃতি এর উদাহরণ হিসেবে বলা যায় উড়োজাহাজ। এর পাতলা শরীর, ছোট মাথা এবং চিকন লম্বা পা বাতাসের দ্বারা খুব একটা বাধাপ্রাপ্ত হয় না। চিতার চোখগুলোও একটু চওড়া হয় যাতে এটি দ্রুতগতিতে দৌড়ানোর সময় চারপাশের দৃশ্যপট এটির দৃষ্টিসীমায় থাকে। দ্রুত দৌড়ানোর সময় শরীরে প্রচুর রক্ত পাম্প করার জন্য চিতার রয়েছে একটি শক্তিশালী ৃৎপিণ্ড। এর বড় আকৃতির ফুসফুস বেশি বাতাস ধারণ করতে পারে যা দ্রুত দৌড়ানোর ক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়।