অস্ট্রেলিয়ার খনিতে ১২ দশমিক ৭৬ ক্যারেটের দুষ্প্রাপ্য গোলাপি হীরা পাওয়া
গেছে। প্রাকৃতিক সম্পদে সমৃদ্ধ দেশটিতে এটাই এ পর্যন্ত খনিতে পাওয়া সবচেয়ে
বড় গোলাপি হীরা। এটির দাম কমপক্ষে এক কোটি ডলার হতে পারে।
প্রসিদ্ধ খনি প্রতিষ্ঠান রিও টিনটোর অনুসন্ধানে এই হীরা আবিষ্কৃত হয়। আজ বুধবার ওই প্রতিষ্ঠানের এক বিবৃতিতে এ কথা জানানো হয়।
রিও টিনটোর পক্ষ থেকে বলা হয়, পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ার কিম্বারলি এলাকার আর্গাইল হীরার খনিতে এই মহামূল্যবান হীরাটি পাওয়া যায়। এই অমসৃণ হীরা কেটে মাজাঘষা করে ব্যবহার উপযোগী করতে ১০ দিনের মতো সময় লাগবে। হীরাটির নাম দেওয়া হয়েছে ‘আর্গাইল পিংক জুবিলি’।
রিও টিনটোর কর্মকর্তা জোসেফিন জনসন বলেন, ‘এই দুষ্প্রাপ্য হীরাটি বিপুল চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করেছে।...যিনি এই হীরা ব্যবহার করার সুযোগ পাবেন, তিনি সত্যিই সৌভাগ্যের অধিকারী।’
জনসন বলেন, এত ভালো মানের হীরা পাওয়া একটি বিরল ঘটনা। এই মূল্যবান রত্নের সন্ধান পেতে আর্গাইল প্রডাকশনের ২৬ বছর সময় লেগেছে। এমন হয়তো আর কখনোই পাওয়া যাবে না।
‘আর্গাইল পিংক জুবিলি’ হীরার দাম এখনো নির্ধারণ করা হয়নি। তবে রিও টিনটো জানিয়েছে, অতি উঁচুমানের এমন গোলাপি হীরার দাম ক্যারেটপ্রতি ১০ লাখের বেশি হিসাবে কমপক্ষে এক কোটি মার্কিন ডলার হতে পারে।
এর আগে ২০১০ সালে একটি বিরল ২৪ দশমিক ৭৮ ক্যারেটের ‘ফ্যান্সি ইনটেন্স পিংক’ হীরা রেকর্ডভাঙা দাম চার কোটি ৬০ লাখ ডলারে বিক্রি হয়। সেটা ছিল ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি দামে কোনো রত্ন বিক্রি হওয়ার ঘটনা। বিবিসি।
প্রসিদ্ধ খনি প্রতিষ্ঠান রিও টিনটোর অনুসন্ধানে এই হীরা আবিষ্কৃত হয়। আজ বুধবার ওই প্রতিষ্ঠানের এক বিবৃতিতে এ কথা জানানো হয়।
রিও টিনটোর পক্ষ থেকে বলা হয়, পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ার কিম্বারলি এলাকার আর্গাইল হীরার খনিতে এই মহামূল্যবান হীরাটি পাওয়া যায়। এই অমসৃণ হীরা কেটে মাজাঘষা করে ব্যবহার উপযোগী করতে ১০ দিনের মতো সময় লাগবে। হীরাটির নাম দেওয়া হয়েছে ‘আর্গাইল পিংক জুবিলি’।
রিও টিনটোর কর্মকর্তা জোসেফিন জনসন বলেন, ‘এই দুষ্প্রাপ্য হীরাটি বিপুল চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করেছে।...যিনি এই হীরা ব্যবহার করার সুযোগ পাবেন, তিনি সত্যিই সৌভাগ্যের অধিকারী।’
জনসন বলেন, এত ভালো মানের হীরা পাওয়া একটি বিরল ঘটনা। এই মূল্যবান রত্নের সন্ধান পেতে আর্গাইল প্রডাকশনের ২৬ বছর সময় লেগেছে। এমন হয়তো আর কখনোই পাওয়া যাবে না।
‘আর্গাইল পিংক জুবিলি’ হীরার দাম এখনো নির্ধারণ করা হয়নি। তবে রিও টিনটো জানিয়েছে, অতি উঁচুমানের এমন গোলাপি হীরার দাম ক্যারেটপ্রতি ১০ লাখের বেশি হিসাবে কমপক্ষে এক কোটি মার্কিন ডলার হতে পারে।
এর আগে ২০১০ সালে একটি বিরল ২৪ দশমিক ৭৮ ক্যারেটের ‘ফ্যান্সি ইনটেন্স পিংক’ হীরা রেকর্ডভাঙা দাম চার কোটি ৬০ লাখ ডলারে বিক্রি হয়। সেটা ছিল ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি দামে কোনো রত্ন বিক্রি হওয়ার ঘটনা। বিবিসি।